মোটা হওয়ার উপায় খাবার তালিকা

মোটা হওয়ার উপায় খাবার তালিকা এবং কি কি ব্যায়াম করলে মোটা হওয়া যায় আমরা অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে জানি না।আজকের এই আর্টিকেলটিতে এই  সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। আপনি যদি এই বিষয়গুলো সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
আজকের আর্টিকেল থেকে আমরা জানবো মোটা হওয়ার উপায় খাবার তালিকা , কি কি ব্যায়াম করলে মোটা হওয়া যায়,মোটা না হওয়ার কারণ, কি কি খাবার খেলে মোটা হওয়া যায়, সকালে খালি পেটে কি কি খেলে ওজন বাড়ে, এবং মোটা হওয়ার কারণ এই সব কিছু জানতে আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

মোটা হওয়ার উপায়

আজকের আর্টিকেলটিতে মোটা হওয়ার উপায় সম্পর্কে জানব। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা বিশ্বাস করেন মিল্ক সেক ও বাদাম সেক খেলে মাসে ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন বাড়বে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে পৃথিবীর কোন স্বাস্থ্যকর খাবার ১ থেকে ২ চামচ করে প্রতিদিন খেয়ে এক মাসে ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন বাড়ানো তো দূরে থাক আপনি ২ কেজি ওজন ও বাড়াতে পারবেন না।

আর যদি এই বাদাম সেক এবং মিল্ক সেক খেয়ে আপনার ১০ থেকে ১২ কেজি ওজন বাড়ে তাহলে সেটি কোন খাবার না। সেটা হতে পারে কোন হরমোন বা মেডিসিন যেটা আপনার ভিতরের অর্গান কে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে এবং আপনাকে ভয়ংকর কোন রোগ বালাই এর সম্মুখীন করতে পারে।
স্বাস্থ্যকর উপায়ে যদি ওজন বরাতে চান তাহলে আপনাকে ৫ থেকে ১০ কেজি ওজন বাড়াতে কমপক্ষে ৬ মাস সময় দিতে হবে। নরমাল খাবার দাবার খেয়ে ধরেন বাইরের কোন খাবার দাবার খেলেন না আপনি স্বাস্থ্যকর খাবারই খেলেন তারপরেও যদি আপনিএর থেকে কম সময়ে  ৫ থেকে ১০ কেজি ওজন বাড়িয়ে ফেলেন।

সেক্ষেত্রে আপনার চর্বির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে এবং সেই থেকে অন্যান্য রোগ বালাই তৈরি হতে পারে। তো এবার আসুন জেনে নেই মোটা হওয়ার উপায় এবং মোটা হওয়ার জন্য কি কি করতে হবে। আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং আপনাকে ব্যায়াম করতে হবে। এই সম্পর্কে ধাপে ধাপে আমরা কথা বলব তাই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

মোটা না হওয়ার কারণ কি

অনেক মানুষ রয়েছে যারা অনেক খাওয়া দাওয়ার পড়েও মোটা হতে পারে না। এই আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো মোটা না হওয়ার কারণ কি এই সম্পর্কে। যাদের হাইপোথাইরয়েডিজম রয়েছে তাদের মেটাবলিক রেট অনেক বেশি থাকে যার ফলে তুলনামূলক এরা বেশি ক্যালরি র্বান করে। ক্যালোরি বা শক্তি র্বান হওয়ার ফলে শরীরে বেশি ক্যালোরি বা শক্তি জমতে পারেনা।

এর ফলে তারা মোটা হতে পারে না। আমাদের শরীরের ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে দুই ধরনের হরমোন গ্রেলিন ও লেপটিন হরমোন। গ্রেলিন হরমোন বাড়লে আমাদের ক্ষুধা  বেড়ে যায় এবং লেপটিন হরমোন বাড়লে তখন আমাদের ক্ষুধা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। যেসব মানুষের শরীরে গ্রেলিন হরমোন তুলনায় লেপটিন হরমোন বেশি পাওয়া যায়।

তারা সাধারণত কম খায় ফলে তারা মোটা হতে পারে না।মোটা না হওয়ার পিছনে জেনেটিক্স এর ও হাত থাকতে পারে। আমরা অনেক সময় দেখে থাকি যারা চিকন তাদের মা বাবাও চিকন। একটি বংশগত জিন বা ডিএনএ কারণে হয় যা তাদেরকে মোটা হতে দেয় না। যদিও এটা নিয়ে গবেষণা ও পরীক্ষা নিরীক্ষা এখনো চলছে।

এগুলো  ছাড়া আরো অনেক কারণ রয়েছে যেমন আপনার যদি ডায়াবেটিস থেকে থাকে তাহলে আপনার ওজন কমতে থাকবে। অথবা খাবার ভালো ভাবে হজম না হওয়ার কারণে অনেক মানুষ মোটা হতে পারেন।আজকের আর্টিকেলটিতে কিভাবে মোটা হওয়া যায় সেই সম্পর্কে জানাব। আপনি যদি মোটা হতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা

আমরা অনেকেই মোটা বা স্বাস্থ্যবান হতে চাই কিন্তু আমরা জানি না মোটা হতে গেলে তিন বেলা খাবারের সাথে কি কি হালকা খাবার তালিকা যুক্ত করতে হবে। আজকের আর্টিকেলটিতে কি কি খাবার খেলে ওজন বাড়াতে পারবেন সে সম্পর্কে একটি খাবার তালিকার কথা বলব।তাই এই সম্পূর্ণ  আর্টিকেলটি পড়ুন।

সকালের নাস্তা

ওজন বাড়ানোর জন্য সকালের নাস্তার সাথে আপনি যে খাবার তালিকাটি রাখবেন সেটি হচ্ছে দুধ, ডিম, কলা এবং খেজুর। আমরা একে একে এদের উপকারিতা সম্পর্কে জানবো।দুধে রয়েছে ভিটামিন বি-১২ এবং ক্যালসিয়াম ।ভিটামিন বি -১২ রক্ত তৈরি এবং রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়াম আর দাঁত ও হার মজবুত রাখতে সাহায্য করে।

দুধ ওজন বাড়াতে অনেক কার্যকরী। ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি সকালের নাস্তার সাথে এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন।

ডিমে বিভিন্ন প্রকারের ভিটামিন ও মিনারেল থাকে। ডিমে থাকা ভিটামিনে আপনার ত্বক সুন্দর হবে, চোখ ভালো থাকবে, আপনার চুল ভালো থাকবে। আপনার যত মাসেলস রয়েছে হবে তৈরি হবে যদি আপনি সকালে ব্যায়াম করে ডিম খান। তাই ওজন বৃদ্ধি করার জন্য সকালের নাস্তার সাথে ডিম যুক্ত করুন
কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যা বিভিন্ন রোগের থেকে দেহকে রক্ষা করে।কলায় রয়েছে ভিটামিন বি -৬ যা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এবং কলা এনার্জির অত্যন্ত ভালো উৎস।এছাড়াও কলা খুব সহজলভ্য এবং বাজারে সারা বছরই পাওয়া যায়। এটা কেটে খাওয়া বা অনেকক্ষণ ধরে ছিলে তারপর খাওয়ার কোন ঝামেলা নেই বলে খুব সহজে যেকোনো সময় একটি বা দুইটি কলা খেতে পারেন।

খেজুর অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ থাকে। এতে রয়েছে ফাইবার, প্রোটিন,পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আইরন, কপার ইত্যাদি। এতে থাকা ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এবং খেজুরে থাকা আইরন আর ফ্লরিক এসিড রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে। খেজুর খেলে ওজন বাড়ার সাথে সাথে স্বাস্থ্য উন্নতি ও হবে। তাই ওজন বাড়ানোর জন্য সকালে খেজুর খেতে পারেন।

এ খাবারগুলো যে শুধু সকালে খেতে হবে তাই নয়।আপনি যখন ইচ্ছা তখন খেতে পারেন। ওজন বাড়ানোর জন্য এসব খাবারের মধ্যে সবগুলো যদি আপনার খাওয়া সম্ভব না হয় তাহলে আপনি এর ভিতর থেকে একটি বা দুটি খাবার আপনার সুবিধামত যুক্ত করতে পারেন।

দুপুরের খাবার

স্বাস্থ্যবৃদ্ধি করার জন্য আমরা দুপুরের খাবারে মুরগির মাংস, ডাল,দই খেতে  পারি।

মুরগির মাংস:ওজন বাড়াতে মুরগির মাংস অনেক উপকারী।তাই আপনার দুপুরের খাবারে চাইলে মুরগির মাংস রাখতে পারে। আর খাসির মাংস এবং গরুর মাংস একটু কম খাওয়ার চেষ্টা করবেন।কারণ গরুর মাংস ও খাসির মাংসের সাথে নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুকি রয়েছে।গরুর মাংস এবং খাসির মাংসের অনেক চর্বি রয়েছে। তাই গরুর মাংস এবং খাসির মাংস কম খাওয়াই ভালো।

ডাল:ডাল একটি পুষ্টিকর খাবার। এতে রয়েছে খনিজ পদার্থ,আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি-২, শর্করা ইত্যাদি।আমরা অনেকে আছি যারা ডালকে তেমন পুষ্টিকর খাবার হিসেবে মনে করি  না। কিন্তু ডাল খুবই পুষ্টিকর একটি খাবার। গরুর মাংস এবং খাসির মাংস থেকে আমরা যেমন প্রোটিন পাই।

ডাল থেকেও তেমন প্রোটিন পাওয়া যায়।ডাল আমাদের পেটের কিছু উপকারী জীবাণুকে বাঁচিয়ে রাখতে সাহায্য করে।তাই প্রতিদিনের খাবারে আমরা চাইলে ডালকে যুক্ত করতে পারি।

দই:আপনি চাইলে দুপুরের খাবার শেষে এক বাটি দই খেতে পারেন।তবে সবচেয়ে ভালো হয় মিষ্টি দই এর বদলে টক দই খেলে। কারণ মিষ্টি দই এ অনেক চিনি থাকে কিন্তু টক দই থাকে না। তাই মিষ্টি দই এড়িয়ে চলাটাই ভালো। আপনি চাইলে মিষ্টি দই মাঝে মাঝে খেতে পারেন।

দইয়ে রয়েছে দুধ ফলে আপনি দুধের পুষ্টিগুলো পাবেন। দই আপনাকে পেটের ক্ষতিকর জীবাণু থেকে সুরক্ষা দিবে। তাই দুপুরে খাবার শেষে আপনি চাইলে এক বাটি  দই খেতে পারেন।

রাতের খাবাররে

রাতের খাবাররে চাইলে আপনি দুপুরে যা খেয়েছেন সেগুলোই খেতে পারেন।তবে রাতের খাবার সাথে আপনি চাইলে বাদাম, কিসমিস এবং কিছু ফল খেতে পারেন।

বাদাম ওজন বাড়াতে অনেক বেশি সাহায্য করে। এটিতে রয়েছে ভিটামিন ই, ভিটামিন সি, প্রোটিন,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম, লৌহ, ফাইবার,ফসফরাস ইত্যাদি।বাদামে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণের ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম প্রোটিন ও খনিজ পদার্থ যার শরীরের দুর্বলতা দূর করে শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।বাদাম হার সুস্থ, শক্ত ও মজবুত রাখে।

কিসমিস স্বাস্থ্যবৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে। কিসমিসের ভিতর অনেক স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। কিসমিসের ভেতরে আয়রন,ক্যালসিয়াম,ম্যাগনেসিয়াম ফাইবার রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো করতে সাহায্য করে। কিসমিস থেকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায় যা আমাদের হারকে মজবুত করতে সাহায্য করে।

কিসমিসের ভেতরে অনেক আয়রন থাকে যা আমাদের রক্ত বৃদ্ধি করে। আপনি চাইলে রাতের বেলা খাবার শেষে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা ধরে ভিজিয়ে রাখা ১০ থেকে ১২ টি কিসমিস খেতে পারেন।এই কিসমিস খাওয়ার ফলে আপনার স্বাস্থ্য ভিত্তিতে সাহায্য করবে।

এছাড়াও আমরা বিভিন্ন প্রকারের ফল খেতে পারি। যা আমাদের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে অনেক সাহায্য করবে।

সকালে খালি পেটে কি কি খেলে ওজন বাড়ে?

ওজন বাড়ানোর জন্য খালি পেটে সকালে আপনি চাইলে দুধ, ডিম, কলা বা বাভিজিয়ে রাখা কিসমিস এবং খেজুরের সাথে শসা খেতে পারেন। দুধ ওজন বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। ওজন বাড়ানোর জন্য আপনি এক গ্লাস দুধ খেতে পারেন। আপনি সকালের ডিম খেতে পারেন। ডিমের ভিতরে বিভিন্ন ভিটামিন ও মিনারেল থাকে যা আমাদের স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

আপনি চাইলে সকালে উঠে কলা খেতে পারেন। কলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা বিভিন্ন রোগের থেকে দেহকে রক্ষা করে। কলা এনার্জির অত্যন্ত ভালো উৎস। এবং এটি স্বাস্থ্যবৃদ্ধি করতে অনেক সাহায্য করে। সকালে আপনি চাইলে রাতের বেলা ভিজিয়ে রাখা কিসমিস খেতে পারেন। আপনি ১০ থেকে ১২ টি ভিজিয়ে রাখা কিসমিস খেতে পারেন।

কিসমিসের ভেতরে আয়রন,ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্য ভালো করতে সাহায্য করে। এবং আপনি চাইলে সকালবেলা খেজুরের সাথে শসা খেতে পারেন যা ওজন বৃদ্ধি করতে অনেক সাহায্য করে।

কি কি ব্যায়াম করলে মোটা হওয়া যায়?

শরীরকে মোটা এবং শক্তিশালী করার জন্য ব্যায়ামের কোন বিকল্প নেই। এখন জানবো কি কি ব্যায়াম করলে মোটা হওয়া যায় বা শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।

প্রথমে যে ব্যামটির কথা বলব ওটি হচ্ছে SPOT RUNNING এই ব্যায়ামটি করার জন্য আপনাকে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে দৌড়াতে হয়। 


দ্বিতীয় ব্যায়ামটি হচ্ছে SQUAT বা উঠবস করা। এই SQUAT করার মাধ্যমে পায়ের মাংসপেশি বৃদ্ধি পাবে।

আরো পড়ুনঃ শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়ামের উপকারিতা কি

তৃতীয় ব্যামটি হচ্ছে PUSH-UP এই ব্যায়ামটি করার মাধ্যমে আপনার বুক বড় হবে।


চতুর্থ ব্যায়ামটি হচ্ছে TRICEP DIPS l এই ব্যায়াম করার মাধ্যমে আপনি আপনার হাতের মাংসপেশি বৃদ্ধি করতে পারেন।


পঞ্চম ব্যায়ামটি হচ্ছে CRUNCHS। এই ব্যায়ামটি করার মাধ্যমে আপনি আপনার পেটের চর্বি কমাতে পারেন।আর এসব ব্যায়ামগুলো অবশ্যই খালি পেটে করতে হবে।

মোটা হওয়ার কারণ কি

আমি তো খাই না আমার কেন এত ওজন বাড়ে। সে তো আমার থেকে অনেক বেশি খায় তার কেন ওজন পারেনা। আজকের এই আর্টিকেলটিতে জানবো মোটা হওয়ার কারণ কি এই সম্পর্কে ।আপনি যদি অনেক বেশি খাওয়া দাওয়ার পরে ব্যায়াম করেন বা দৌড়াদৌড়ি, সাঁতার কাটেন তাহলে আপনার ওজন কমবে।

আর আপনি অনেক খাওয়া-দাওয়ার পরে শুধু বসে থাকলে কোন কাজ করলেন না, কোন ব্যায়াম করলে না বা দৌড়াদৌড়ি করলে না তাহলেতো আপনার ওজন বাড়বে।এছাড়া আমাদের ওজন বৃদ্ধির একটি বড় কারণ হলো আমাদের হরমোনের সমস্যা। hipotiroidismo হলে আমাদের ওজন বৃদ্ধি পাবে।

hipotiroidismo যদি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।কিভাবে hipotiroidismo নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।পরিশ্রমহীন অলস জীবন আমাদের ওজন বৃদ্ধির অনেক বড় কারন।পরিশ্রমহীণ অলস জীবন আমাদের ওজন বৃদ্ধির একটি কারণ। পরিশ্রমহীন অলস জীবন যাপন করার ফলে আমাদের শরীরে ব্যথা হবে আমাদের হারগুলো নরম হয়ে যাবে। 

এবং এগুলো থেকে বাঁচার জন্য আপনি যেসব ওষুধ গুলো খাবেন তা  খেলে আপনি মোটা হয়ে যেতে পারেন। বা ঘুম কম হওয়ার ফলে আমাদের শরীরে গ্রেলিন হরমোন বেড়ে যায়। আর এই গ্রেলিন হরমোন বৃদ্ধি হলে আমাদের ক্ষুধার পরিমাণ বেড়ে যায় এবং এর ফলে আমরা অনেক বেশি খাওয়া-দাওয়া করি। ফলে আমাদের ওজন বৃদ্ধি পায়।

আমাদের শেষ কথা

মোটা হওয়ার উপায় খাবার তালিকা, কি কি ব্যায়াম করলে মোটা হওয়া যায় এবং এই সম্পর্কে সকল তথ্য এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে। পরিশেষে এই কথাই বলতে চাই যে ওজন কম  হলে  যেমন সমস্যা রয়েছে তেমনি বেশি ওজনও হলেও সমস্যা রয়েছে। কম ওজন বা স্বাস্থ্য খারাপ হলে আমরা যেমন শরীরে কোন শক্তি পাব না সবসময় দুর্বল লাগবে তেমনি বেশি ওজন হলে আমাদের শরীরে অনেক রোগ বৃদ্ধি পাবে।

তাই আমাদের সঠিক রুটিন মেরে চলে একটি সুন্দর ও স্বাস্থ্যবান শরীর তৈরি করতে হবে। এতক্ষণ ধরে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইনফরমেন্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url