স্মার্ট টিভি ও সাধারণ টিভির মধ্যে পার্থক্য

একটি স্মার্ট টিভি কেনার আগে যা খেয়াল রাখবেন এই বিষয় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। এছাড়াও স্মার্ট টিভি ও অ্যান্ড্রয়েড টিভির মধ্যে পার্থক্য এবং স্মার্ট টিভি যাবতীয় তথ্য আজকেরে আর্টিকেলটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করব। তাই এই বিষয়গুলো জানতে আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
আজকের আর্টিকেলটিতে জানব স্মার্ট টিভি কেনার আগে যা খেয়াল রাখবেন, স্মার্ট টিভির সুবিধা, স্মার্ট টিভির অসুবিধা, স্মার্ট টিভি ও অ্যান্ড্রয়েড টিভির মধ্যে পার্থক্য, স্মার্ট টিভি ও সাধারণ টিভির মধ্যে পার্থক্য, কোন কোম্পানির স্মার্ট টিভি ভালো এগুলো বিষয় সম্পর্কে। এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আমাদের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

স্মার্ট টিভি ও সাধারণ টিভির মধ্যে পার্থক্য

পনার যদি ইন্টারনেট সংযোগ থাকে তাহলে আপনি স্মার্ট টিভির মাধ্যমে খুব সহজে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি চাইলে স্মার্ট টিভিতে নতুন নতুন মুভি বা আপনার ইচ্ছামতন মুভি বা নাটক এছাড়াও আপনি চাইলে ইন্টারনেটে যেকোনো কিছু দেখতে পারেন। এছাড়া আপনি চাইলে আপনার স্মার্ট টিভিতে গেম খেলতে পারবেন আপনার সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট ব্যবহার করতে পারেন আপনার স্মার্ট টিভিতে।

কিন্তু সাধারণ টিভিতে এসব কোন কিছুই করতে পারবেন না। আপনি চাইলে আপনার ইচ্ছা মতন কোন মুভি দেখতে পারবেন না। আপনি আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার একাউন্ট আপনার টিভিতে ব্যবহার করতে পারবেন না। আপনি আপনার টিভিতে গেম খেলতে পারবেন না। এমনকি আপনি আপনার টিভিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না। এগুলোই হলো একটি স্মার্ট টিভি আর সাধারণ টিভির মধ্যে পার্থক্য।

স্মার্ট টিভি কেনার আগে যা খেয়াল রাখবেন

কিছুদিন আগে পর্যন্ত মানুষ টিভি কেনার সময় মানুষ ভাবতো সাদা কালো টিভি নিব নাকি কালারফুল টিভি নিব। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে এত ধরনের টিভি এর মার্কেটে এসেছে যে বোঝায় মুশকিল হয়ে গেছে কোন টিভিটা নিব। তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে স্মার্ট টিভি কেনার আগে যা খেয়াল রাখবেন সে সম্পর্কে কথা বলব।
  • বাজেট
  • টিভি টাইপ
  • রেজুলেশন
  • প্রসেসর
  • রেম ও রোম
  • ফিচার
  • অডিও কোয়ালিটি
  • ডিসপ্লে
  • ইনপুট পোর্ট
  • কালার সিস্টেম
  • ব্র্যান্ড
  • ওয়ারেন্টি
  • সার্ভিস
বাজেটঃএকটি টিভির বাজেট নির্ভর করে আপনি কত ভালো টিভি নিচ্ছেন তার উপরে। আপনি যদি ভালো ডিসপ্লে, র‍্যাম-রোম, প্রসেসর নিতে চান তাহলে অবশ্যই একটু দামটা বেশি হবেই। তাই একটি টিভির বাজেট নির্ভর করে সম্পূর্ণ আপনার উপরে এবং আপনার চাহিদার উপরে।

টিভি টাইপঃবর্তমান সময়ে টিভির অনেকগুলো টাইপ রয়েছে। যেমন বেসিক টিভি, স্মার্ট টিভি এবং অ্যান্ড্রয়েড টিভি। যদি আপনি সাধারণ ভাবে টিভি দেখার জন্য কোন টিভি নিতে চান তাহলে আপনি বেসিক টিভি নিতে পারেন। যদি আপনি শুধু ইউটিউবের জন্য টিভি নিতে চান তাহলে আপনি স্মার্ট টিভি নিতে পারেন। 

আর আপনি যদি সকল সুযোগ-সুবিধায় নিতে চান তাহলে আপনাকে স্মার্ট অ্যান্ড্রয়েড টিভি নিতে হবে। যেমন আপনি চাইলে প্লেস্টোর থেকে যেকোনো গেমস অথবা যেকোনো অ্যাপ ইনস্টল করতে পারবেন। যা অন্য কোন টিভিতে পাবেন না।

রেজুলেশনঃযদি আপনি ২৪ ইঞ্চি থেকে ৪০ ইঞ্চি টিভি কিনতে চান তাহলে আপনার Full hd রেজুলেশনের টিভি নিতে হবে। যদি আপনি ৪২ ইঞ্চি থেকে ৬২ ইঞ্চির কোন টিভি কিনতে চান তাহলে 4k রেজুলেশন এর টিভি নিতে হবে। আর যদি ৬৫ থেকে ৭৫ ইঞ্চি টিভি নিতে চান তাহলে 8k রেজুলেশন এর টিভি নিতে হবে।

প্রসেসরঃটিভি হোক বা মোবাইল ফোন সবকিছুতে প্রসেসর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি টিভির প্রসেসর যত ভালো হবে টিভিটি ততই ভালো পারফরম্যান্স দিতে পারবে। তাই চেষ্টা করবেন আপনার বাজেটের মধ্যে সেরা প্রসেসরের টিভি নেওয়ার।

রেম ও রোমঃএকটি স্মার্ট টিভি র‍্যাম ও রোম অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। টিভির র‍্যাম যত বেশি হবে তত ভালো একটি পারফরম্যান্স আপনার টিভি দিতে পারবে। আর যদি রোমটা বেশি থাকে তাহলে আপনার টিভিতে জায়গা বেশি পাবেন। এর ফলে আপনার টিভিতে অনেক বেশি অ্যাপ এবং ভিডিও রাখতে পারবেন।

ফিচারঃএকটি স্মার্ট টিভি কেনার আগে ফিচারগুলো অবশ্যই দেখে নিবেন। যেমন গুগল প্লে স্টোর, গুগল অথোরাইজ, chormecast built-in, নেটফ্লিক্স, প্রাইম ভিডিও,google assistant ইত্যাদি এই বিষয়গুলো না থাকলে ঠকে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। google assistant আপনার স্মার্ট টিভিতে অবশ্যই থাকতে হবে কারণ সব সময় রিমোট চেপে কাজ করা সম্ভব হয় না।

ভয়েসের মাধ্যমে অনেক কাজ করতে হয়। google assistant থাকলে আপনি মুখে যা বলবেন সেটি আপনার টিভির স্ক্রিনে দেখতে পারবেন। তাই অবশ্যই google assistant, chormecast built-in,IMO calling, WhatsApp calling, এছাড়াও Google meeting এসব অবশ্যই থাকতে হবে।

অডিও কোয়ালিটিঃসাউন্ড সিস্টেম হিসাবে আপনাকে dolby audio টা অবশ্যই নিতে হবে। কারণ dolby audio আপনার টিভিতে যা দেখছে একদম সেইরকম ফিল করাবে এই সাউন্ড সিস্টেম। তাই স্মার্ট টিভি কেনার আগে দেখে নিবেন যে  dolby audio সিস্টেমটা আছে কিনা।

ডিসপ্লেঃবর্তমানে বিভিন্ন প্রকারের ডিসপ্লে রয়েছে যেমন Led display,oled dispaly and dled display। বর্তমানে Led display নিলে তাহলে ডিসপ্লে স্লিম পাবেন এবং  এটা লং লাস্টিং ভালো হবে oled display এর তুলন। কিন্তু আপনি যদি oled display নিজে চান। 

তাহলে এটির প্রাইজ একটু বেশি হবে এবং এর স্বচ্ছতা বেশি পাবেন এবং টিভি দেখে মজা বেশি পাবেন। কিন্তু Led display এর থেকে এর স্থায়িত্ব কম হবে। আপনি আপনার বাজেট অনুযায়ী আপনি ডিসপ্লে দিতে পারেন যে আপনি Led নিবেন নাকি oled display নিবেন।

ইনপুট পোর্টঃhd mi port অবশ্যই তিনটা থাকতে হবে। আমাদের অনেক সময় অনেকগুলো পটের দরকার হয় কমপক্ষে তিনটা থাকা জরুরী। mm Jack, usb port ইত্যাদি দেখেশুনে টিভিটি নিবেন।

কালার সিস্টেমঃআপনার টিভির যদি কালার সিস্টেম 10bit এর হয়ে থাকে তাহলে ভালো। 8bit হলেও চলবে তবে 6bit এবং 4bit হয়ে থাকে তাহলে সেই টিভি নিবেন না। কারণ এর ফলে আপনার চোখের ক্ষতি হতে পারে এবং আপনার টিভিতে আপনি ভাল কালার পাবেন না। তাই আপনি দেখে নিবেন আপনার কালার সিস্টেম টা কত দেওয়া আছে।

ব্র্যান্ডঃআপনার যে ব্র্যান্ডের টিভির ফিচার ভালো, ওয়ারেন্টি ও গ্যারান্টি এবং সার্ভিস ভালো দিচ্ছে আপনি সেই ফ্রেন্ডের টিভিটি নিবেন।

ওয়ারেন্টিঃআমরা যেমন কিছুদিন পর পর ফোন পরিবর্তন করে। কিন্তু টিভি অবশ্যই আপনি কিছুদিন পর পর বিবর্তন করার জন্য নিবেন না। তাই যে ব্রান্ডের টিভিতে বেশি দিনের ওয়ারেন্টি রয়েছে সেই ব্র্যান্ডের টিভি নিবেন।

সার্ভিসঃযে কোম্পানির সার্ভিস ভালো আপনি সেই কোম্পানি থেকে টিভি নিবেন। কারণ টিভি কোন কারনে কোন সমস্যা দেখা দিলে আপনি যদি ঠিকঠাক মতন সার্ভিস না পান। তাহলে সেটা একটু অনেক বিরক্ত কর ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। তাই যে ব্র্যান্ডের সার্ভিস ভালো আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন সেই ব্র্যান্ড থেকে টিভি কেনার।

আপনি যদি এই পয়েন্ট গুলো অনুযায়ী একটি স্মার্ট টিভি কিনেন। তাহলে আশা করি আপনি একটি ভালো স্মার্ট টিভি কিনতে পারবেন।

স্মার্ট টিভির সুবিধা

একটি সাধারণ টিভির চাইতে একটি স্মার্ট টিভি সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি। সাধারণ টিভিতে অনেক কিছু করা যায় না যা স্মার্ট টিভিতে করা যায়। আপনি যদি স্মার্ট টিভি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার স্মার্ট টিভির সুবিধা গুলো জেনে নেওয়া উচিত।
  • আপনার যদি ইন্টারনেট সংযোগ থাকে। তাহলে আপনি স্মার্ট টিভিতে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবে। যেমন youtube, play store, google ইত্যাদি।
  • আমরা অনেক সময় স্মার্টফোন গেম খেলে অথবা ভিডিও দেখে তেমন মজা পাই না এর ছোট পর্দার কারণে। আপনি চাইলে আপনার স্মার্ট টিভিতে গেম সহ বিভিন্ন ভিডিও যেমন নাটক ,মুভি ইত্যাদি বড় পর্দায় দেখতে পারবে।
  • আপনি চাইলে সোশ্যাল মিডিয়া ও ব্যবহার করতে পারেন আপনার স্মার্ট টিভিতে। যেমন facebook, whatsapp, instagram ইত্যাদি।
  • আপনি চাইলে পেনড্রাইভের মাধ্যমে আপনার স্মার্ট টিভিতে মুভি, নাটক বা অন্য যেকোনো ভিডিও দেখতে পারেন।
  • আপনি চাইলে আপনার স্মার্ট টিভির রিমোট দিয়ে অনেক কিছু কন্ট্রোল করতে পারবে। যা আপনি সাধারণ কোন টিভি দিয়ে করতে পারবেন না।

স্মার্ট টিভির অসুবিধা

সব কিছুরই সুবিধা এবং অসুবিধা দুইদিকে রয়েছে স্মার্ট টিভি ও তার ব্যতিক্রম নয়। যদিও স্মার্ট টিভি তেমন কোনো অসুবিধা নেই বললেই চলে। আসলে অসুবিধা হলো আমাদের মধ্যেই বলা চলে। যদি আপনার বাসায় যদি কোন বাচ্চা থাকে তাহলে তার টিভি দেখাটা নেশাতে পরিণত হয়ে যেতে পারে এর ফলে তার মানসিক বিকাশে সমস্যা হতে পারে।

এছাড়াও স্মার্ট টিভিতে যেহেতু গেম সহ অন্যান কাজ করা যায় তাই শুধু ছোট রাই নয় প্রাপ্তবয়স্ক একজন মানুষও এ নেশায় পড়ে যেতে পারে। তাই একটি স্মার্ট টিভি কেনার আগে এসব বিষয়গুলো বিবেচনা করে আশা করি কিনবেন।

স্মার্ট টিভি ও অ্যান্ড্রয়েড টিভির মধ্যে পার্থক্য

স্মার্ট টিভি ও অ্যান্ড্রয়েড টিভি এর মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। এসব পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমরা অনেকেই মনে করি স্মার্ট টিভি এবং অ্যান্ড্রয়েড টিভি একই। আজকে এই ভুল ধারণাটি ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য স্মার্ট টিভি ও অ্যান্ড্রয়েড টিভি এর মধ্যে পার্থক্য গুলো জানাবো।

স্মার্ট টিভিঃস্মার্ট টিভিতে সাধারণত ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে আপনি সব ধরনের কাজ করতে পারবেন। স্মার্ট টিভিতে বিভিন্ন ফাংশন থাকে।যেমন এখানে ওয়াইফাই ব্যবহার করতে পারবেন, এখানে অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে, এখানে আপনি অনেক অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন এবং আপনি ইন্টারনেটে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।

এন্ড্রয়েড টিভিঃস্মার্ট টিভির আপডেট ভার্সন হচ্ছে অ্যান্ড্রয়েড টিভি। অ্যান্ড্রয়েড টিভি চালানোর জন্য মিডিয়া স্ট্রিম এবং সেটআপ বক্স পরিষেবা দিয়ে থাকে। এখানে অ্যান্ড্রয়েডের অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে। এই সিস্টেমে এন্ড্রয়েডের নতুন সকল  ফিচারগুলো যুক্ত থাকবে। আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন যেভাবে ব্যবহার করেন আপনি এখানেও ঠিক সেভাবেই ব্যবহার করতে পারবেন। এবং অ্যান্ড্রয়েড এর সকল অ্যাপস ডাউনলোড করতে পারবেন।

কোন কোম্পানির টিভি ভালো

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি স্মার্ট টিভি কিনতে হলে আমাদের কোন কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে। এবং কোন কোন বিষয়গুলো আমাদের জানা উচিত। এখন আপনাদের জানাবো কোন কোম্পানির টিভি ভালো সে সম্পর্কে।
আসলে একটি স্মার্ট টিভি কখনোই তার কোম্পানি কারণে  ভালো হয় না। স্মার্ট টিভি ভালো হয় তার ডিসপ্লে কেমন, তার প্রসেসর কেমন, তার র‍্যাম ও রোম ঠিক আছে কিনা, টিভিটি সার্ভিস কেমন দিচ্ছে তার উপরে। আপনি যদি কোন কোম্পানি বিবেচনা করে টিভি কিনেন তাহলে আপনি ঠকে যেতে পারেন।

একটি টিভি কেনার আগে আপনি দেখবেন যে আপনার বাজেটে সেই স্মার্ট টিভিটি আপনাকে কি কি ফিচার অফার করছে। এবং আপনার বাজেটে সে কি সেরা স্পেসিফিকেশন গুলো দিতে পারছে কিনা আপনি সেগুলো দেখবেন। কখনোই কোম্পানি দেখে একটি স্মার্ট টিভি কিনবেন না।

নিচে কিছু কোম্পানির নাম দিয়ে দেওয়া হলো। তারা যদি আপনার বাজেটে সেরা ফিচার এবং স্পেসিফিকেশন দিতে পারে। তাহলে আপনি তাদের থেকে স্মার্ট টিভি ক্রয় করতে পারেন।
  • Walton
  • Samsung
  • Nokia
  • LG
  • MI
  • Vision
  • Haier

আমাদের শেষ কথা

আজকের আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি স্মার্ট টিভি সম্পর্কে সকল প্রশ্নের উত্তর আশা করি পেয়ে গেছে। আজকেরে আর্টিকেলটি আমরা স্মার্ট টিভি কেনার আগে যা খেয়াল রাখবেন, স্মার্ট টিভি ও অ্যান্ড্রয়েড টিভির মধ্যে পার্থক্য,স্মার্ট টিভির সুবিধা এছাড়াও স্মার্ট টিভি সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

আশা করি আর্টিকেলটি পরে আপনিও উপকৃত হয়েছে। আর এইরকম আর্টিকেলটিকেল পড়তে আপনি চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত ভিজিট করতে পারেন। আর এতক্ষণ ধরে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইনফরমেন্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url