কলা খাওয়ার অপকারিতা কি কি
আমরা অনেকে আছি যারা কলা খাওয়ার অপকারিতা কি কি এবং রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানিনা। আজকেরে আর্টিকেলটিতে কলা সম্পর্কে সকল বিষয়বস্তু জানানোর চেষ্টা করব।
আজকের আর্টিকেলটি থেকে আমরা জানবো কলা খাওয়ার অপকারিতা কি কি, রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, কলা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা এবং কলা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে পারবেনকলা।
কলা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
আমরা অনেকে আছি যারা কলা খেয়ে থাকি এর উপকারিতার জন্য। কলা জেমন আমাদের উপকার করে তেমন কলা খেতেও অনেক সুস্বাদু। তাই আজকে এই আর্টিকেলটিতে কলা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে কথা বলা হবে।
আরো পড়ুনঃ বেদানা বা ডালিমের ১০টি উপকারিতা
- শক্তির অত্যন্ত ভালো উৎস হচ্ছে কলা। তাই খেলোয়াড়রা তাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কলা রাখেন।
- কলার মধ্যে আছে এমাইনো এসিড, ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম। এমাইনো এসিড মানসিক চাপ রোদে কাজ করে এবং ম্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম বিষন্নতা রোধে কাজ করে।
- কলা হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ কাজ করে। কলার মধ্যে থাকা উচ্চ পরিমাণের ক্যালসিয়াম ও সামান্য পরিমাণের লবণ হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কাজ করে।
- প্রতিদিন কলা খাওয়ার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।
- কলার রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়। কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর আয়রন যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়। যে সকল রোগির রক্তস্বল্পতার সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিনিয়ত কলা খেতে পারেন।
- দেহে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য কলা সাহায্য করে থাকে।
- সন্তান সম্ভাবনা নারীর জন্য কলা খাওয়া উপকারী। কারণ এটি রক্তের শর্করার সামঞ্জস্য বজায় রাখে এবং সকালবেলা দুর্বলতা কাটাতে সাহায্য করে।
- পাকস্থলী এসিড নিয়ন্ত্রণ এবং পাকস্থলে আলসার রোধে কাজ করে কলা
- কলার মধ্যে ছয় ধরনের ভিটামিন থাকায় এটি রক্তে শর্করা গঠনে কাজ করে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রতিদিন সকালে একটি করে পাকা কলা খাওয়া উচিত। কারণ এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণের ফাইবার যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
কলা খাওয়ার অপকারিতা কি কি
আমরা অনেকে আছি যারা কলা খেয়ে থাকি এর উপকারিতার জন্য। কলা খেতে যেমন মজাদার তেমনি এর গুনাগুলো অনেক। তবে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভালো না। কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণের কলা সেবন করে তাহলে এটি তার স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বয়ে আনতে পারে। তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা কলা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে জানব।
- ওজন বৃদ্ধি:মাঝারি পরিমান এর একটি কলায় ১০৫ গ্রাম ক্যালরি থাকে। তাই বেশি কলা খেলে ওজন বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- মাইগ্রেন:যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে তাদের কলা খাওয়া থেকে দূরে থাকা উচিত। কারণ কলায় টায়রামাইন নামে এক ধরনের পদার্থ থাকে যা মাইগ্রেনের কারণ।
- hypercalcemia:রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে এই রোগ হয়। এই রোগে আক্রান্তরা সহজে ক্লান্ত হয়ে পড়েন হৃদপিন্ডের স্পন্দন অনিয়মিত হয়ে যায়। কলায় পটাশিয়াম থাকায় এই রোগ হতে পারে।
- দাঁতের ক্ষয় :কলায় প্রচুর পরিমাণে শর্করা রয়েছে এর কারণে দাঁতের ক্ষতি হতে পারে।
- ক্লান্তি:পাকা কলাতে একধরনের অ্যামাইনো এসিড থাকে। এই এমাইনো এসিড এর প্রভাবে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায় দেহে ক্লান্তি আসে এবং সব সময় ঘুম পায়।
- নার্ভ : কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এর ভিটামিন বি-৬। আর এই ভিটামিন বি-৬ খাওয়ার প্রভাবে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি হয়। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে কলা খেলে স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা হতে পারে।
- এলার্জি : কলা খাওয়ার ফলে অনেক সময় এলার্জি হতে পারে এবং ঠোঁট ফুলে যেতে পারে।
- স্বাদ নিতে সমস্যা : যাদের শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তারা অতিরিক্ত মাত্রায় কলা সেবন করলে শ্বাস নেওয়ার সমস্যা বেড়ে যেতে পারেন।
- পেট ব্যথা : বাজারে যেসব কলা পাওয়া যায় তাদের মধ্যে অনেকগুলো কলা পাকানোর জন্য রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে থাকে এছাড়াও কলায় শর্করার পরিমাণ বেশি হওয়ায় কারণে পেট ব্যথা হতে পারে।
- কোষ্ঠকাঠিন্য : অতিরিক্ত পরিমাণের কলা সেবন করলে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা হতে পারে।
- গ্যাস : কলায় থাকায় ফ্রুটস ও ফাইবার এক ধরনের গ্যাস সৃষ্টি করতে পারে।
- ডায়াবেটিস : সুগারের পরিমাণ বেশি থাকায় অতিরিক্ত পরিমাণের কল খেলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা থাকে।
গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভবতী অবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। আমরা অনেকে আছি যারা গর্ভবতী অবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানিনা। তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে গর্ভাবস্থায় কলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানাব।
আরো পড়ুনঃ অ্যালোভেরা খাওয়ার অপকারিতা
- কলাই আছে ভিটামিন বি-৬। গর্ভাবস্থায় ভিটামিন বি-৬ বমি ভাব এবং সকালের অসুস্থতা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
- গর্ভবতী মহিলাদের এডিমা হয়ে থাকে ফলে পায়ের গলারি, পা ও অন্যান্য জয়েন্টে ফোলাভাব অনুভব হয়ে থাকে। কলা এই সমস্যাটি দূর করতে সাহায্য করে।
- কলা গর্ভাবস্থায় শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। কারণ কলাতে রয়েছে উচ্চমাত্রায় শর্করা, গ্লুকোজ ইত্যাদি শর্করা থাকে যা গর্ভাবস্থায় শক্তি জোগাতে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় কলা খেলে শিশুর জন্মগত ত্রুটি সম্ভাব হ্রাস করে। কারণ কলা ফোলেটের ভালো উৎস যা শিশুর মস্তিষ্ক ও মেরুদন্ড বিকাশের জন্য প্রয়োজন। গর্ভাবস্থায় কলা খেলে শরীরে ফোলেটের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ফলে ফোলেটের ঘাটতির সম্ভাবনা কমে যায় যা শিশুর জন্মগত ত্রুটির সম্ভাবনা কমায়।
- গর্ভাবস্থায় কলা খেলে এটি শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে জন্য উপকারী। কারণ কলা স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশে সাহায্য করে।
- গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যর হাত থেকে মুক্তি পেতে কলা অনেক সাহায্য করে থাকে। কলাতে ডায়েটরি থাকায় এটি অন্তের গতিকে উত্তেজিত করতে এবং গ্যাসের ফলে পেটের ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে।
- কলায় রয়েছে পটাশিয়াম যার শরীরে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। তাই গর্ভাবস্থায় কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
- গর্ভাবস্থায় অ্যাসিডিটি একটি সাধারণ সমস্যা। গর্ভবস্থায় কলা খেলে এই অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাওয়ার যায় এবং এটি হজমেও সাহায্য করে।
- কলা ক্যালসিয়ামের একটি ভালো উৎস। ক্যালসিয়াম আমাদের হাড়ের বিকাশের এবং পেশি সংকোচন ও নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে। তাই গর্ব অবস্থায় কলা খেলে এটি শিশু ও মা উভয়েরই হাড়ের বিকাশে এবং পেশি সংকোচন ও নিয়ন্ত্রণের জন্য খুবই উপকারী।
সকালে খালি পেটে কলা খেলে কি ক্ষতি হয়?
আমরা অনেকেই যারা কলা খেয়ে থাকি এর উপকারিতা ও এর গুনাগুনের জন্য। এর ফলে আমরা অনেকেই সকাল বেলা খালি পেটে কলা খাই এবং মনে করি যে কলা তো স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কিন্তু সকালে খালি পেটে কলা খাওয়া আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে জানবো সকালে খালি পেটে কলা খেলে কি ক্ষতি হয়।
- কলাতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি। যার ফলে কলা বেশি মিষ্টি স্বাদের হয়ে থাকে। খালি পেটে কলা খাওয়ার ফলে এই চিনি সরাসরি কাজ করা শুরু করে দেয় এবং তাৎক্ষণিক শরীরে শক্তি যোগায়। কিন্তু এই এনার্জি কিছুক্ষণের মধ্যেই বের হয়ে যায় ফলে শরীরে ক্লান্তি ভাব দেখা দেয়।
- কলায় থাকে প্রচুর পরিমাণে আঁশ তাই একটি মাঝারি আকারের কলা খেলে পেট ভরে যায়। অল্পতেই পেট ভরে যায় বলে ঘুম ভাব ও দুর্বলতা দেখা দেয় অনেক সময়।
- কলাতে প্রাকৃতিকভাবে অ্যাসিডিক উপাদান উপস্থিত থাকে। ফলে খালি পেটে কলা খেলে এই অ্যাসিডিক উপাদানের দ্বারা বুক জ্বালাপোড়া অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিতে পারে।
- কলা আপনি চাইলে সকালে অন্যান্য খাবারের সাথে খেতে পারেন। এতে করে কলার অ্যাসিডিক উপাদান পাকস্থলীতে নেতিবাচক প্রভাব তৈরি করতে পারে না।
- কলাতে থাকা উচ্চ পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম রক্তে ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়ামের মাএায় তারতম্য ঘটাতে পারে। যা পরবর্তীতে হৃদ রোগ তৈরির কারণ হয়ে উঠতে পারে। এই সমস্যাটি এড়াতে হলে সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
শুধু সকালে কলা না বরং সকালে খালি পেটে কোন ফলই খাওয়া উচিত নয়। কারণ এখনকার দিনে সতেজ কোন ফল খুঁজে পাওয়া যায় না বললেই চলে।এছাড়াও বাজারের কেনা ফলে অনেক রাসায়নিক পদার্থ থাকে। আর এর রাসায়নিক পদার্থগুলো সরাসরি পেটে প্রবেশ করে তখন পুষ্টি সরবরাহ করার বদলে এগুলো শরীরের নানা স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করে।
রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আমরা অনেকে আছি যারা কলা খেয়ে থাকি এর উপকারিতা ও গুনাগুনের জন্য। কিন্তু সাধারণত অনেকেই রাতের বেলা কলা খেতে নিষেধ করেন। কিন্তু আমরা অনেকে আছি যারা জানিনা যে রাতের বেলা কলা খাওয়া কি ঠিক না ভুল। তাই আজকের এই আর্টিকেলটিতে রাতের বেলা কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানব।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায়
পুষ্টিবিজ্ঞানীদের মতে কল অবশ্যই স্বাস্থ্যকর ও শক্তি দায়ক ফল। কিন্তু রাতে এটি খাওয়া উচিত নয়। কারণ রাতে কলা খেলে তার সর্দি কাশির পাশাপাশি সাইনাসের প্রবলেম বৃদ্ধি করতে পারে। গবেষণা মতে যারা রাস্তার মসলাদার খাবার খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন। তাদের জন্য রাতে একটি কলা খাওয়া উত্তম।
কারণ এতে শরীরের উষ্ণতা কমে যাবে এবং এসিড নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে পাকস্থলী আলসার দূর করবে। কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকায় এটি আমাদের পেশিগুলোকে আরাম দেয় সন্ধ্যার পর কলা খেলে এটি আমাদের শরীরকে রিলাক্স করে এবং ঘুমের জন্য প্রস্তুত করে তোলে। একটি কলা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রায় দশ শতাংশ আহারে চাহিদা পূরণ করে।
এবং কলায় মেথ বৃদ্ধি করে না। সুতরাং এই থেকে বলা যেতেই পারে রাতের বেলা কলা খাওয়া ঠিক নয় এই ধারণা ভুল। আপনি রাতের বেলা কলা খেতে পারেন যদি আপনার সর্দি, কাশি ও সাইনাসের প্রবলেম না থেকে থাকে। এ প্রবলেমগুলো না থাকলে আপনি নির্দ্বিধায় রাতের বেলা কলা খেতে পারে।
কলা ও মধু খাওয়ার উপকারিতা
সারা বিশ্বে জনপ্রিয় খাবারের মধ্যে মধু ও কলা একটি। কলা এবং মধুতে অনেক উপকার তো রয়েছে তবে কলা এবং মধু একসঙ্গে খেলে আরো ভালো উপকারিতা পাওয়া যায়। মধু ও কলা এই দুটির মধ্যে ঔষধি গুন রয়েছে যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী। মধু ও কলা একত্রে খেলে শরীর ভালো পরিমাণের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পায়।
এবং মধু ও কলা কে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর শক্তি ঘড় বলা হয়। ফলি ফেরাউন্স নামের অ্যান্টিঅক্সাইড ভরপুর রয়েছে মধুদে। এটি শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে কাজ করে। আর শক্তিশালী ডায়েটারি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কলার মধ্যে রয়েছে এটি কেটাচিনে ভরপুর একটি ফ্রি radicles দূর করে শরীর থেকে।
শরীরের শক্তি পাওয়া যায় এই মিশ্রণটি একত্রে খেলে। বিশেষ করে ব্যায়াম করার পর এই মিশ্রণটি খেলে অনেক উপকারে আসে। বিভিন্নভাবে কলা এবং মধুর এই মিশ্রণটি হৃদপিন্ডের স্বাস্থ্যকে ভালো লাগে। হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে মধুর অনেক গুণ রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে মধু ক্ষতিকর কোলেস্টলের মাত্রা কমায় এবং ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়ায়।
কলা দ্রুত শক্তি যোগায় এরমধ্যে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, মিনারেল ও ভিটামিন বি-৬ রয়েছে। কলা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুকি কমায়। কিভাবে মধু ও কলার মিশ্রণ তৈরি করবে। একটি কলার খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে কয়েক টুকরো করে কেটে নিন। এবং এর সাথে এক চামচ মধু ব্লেন্ডারের মিক্স করুন। তাহলে তৈরি হয়ে যাবে কলা ও মধুর মিশ্রন।
আমাদের শেষ কথা
কলা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি ফল। তাই আমাদের প্রতিদিনের খাবার তালিকায় কলা রাখা উচিত। আজকেরে আর্টিকেলটিতে কলা খাওয়ার অপকারিতা কি কি ও রাতে কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা এবং কলা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা এছাড়াও কলা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি আপনি এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হয়েছে। আর এতক্ষণ ধরে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইনফরমেন্স আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url